বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫,
৬ চৈত্র ১৪৩১
বাংলা English

বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
শিরোনাম: সব মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান       ঢাকা থেকেই বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া      বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর      ইহুদিদের সম্পর্কে মহানবী (সা.) এর ভবিষ্যদ্বাণী      জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু      ৩ এপ্রিলসহ ঈদে সরকারি ছুটি ৯ দিন      সংখ্যালঘু সুরক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র      
খোলাকাগজ স্পেশাল
কাঁদছে গাজা নীরব বিশ্ব
শরীফ আহম্মেদ ইমন, ঢাকা
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ৮:৫৪ এএম  (ভিজিটর : ৭৯)
ছবি: খোলা কাগজ

ছবি: খোলা কাগজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার বাসিন্দাদের অনেকে তখন গভীর ঘুমে। কেউ কেউ সেহরির প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। এমন সময় শুরু হয় একের পর এক বোমা হামলা। ইসরায়েলি বাহিনীর সেই হামলায় হতাহত হতে থাকেন নারী-শিশুসহ সব বয়সি ফিলিস্তিনি। 

রাতের অন্ধকারে চলতে থাকে আহত রক্তাক্ত মানুষের আর্তচিৎকার আর আতঙ্কিত মানুষের দিগ্বিদিক ছোটাছুটি। যুদ্ধবিরতির মধ্যে আবার দুঃস্বপ্নের রাত ফিরে এলো ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ এ উপত্যকায়। আতঙ্কের নগরী গাজার বাতাসে এখন শুধুই লাশের গন্ধ। প্রিয়জনের সারি সারি লাশের দৃশ্য গাজাবাসীকে কাঁদাবে বহুকাল। নবি-রাসূলের স্মৃতিধন্য ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে একতরফা হত্যা ও নির্যাতন শতবর্ষের অন্যতম বড় গণহত্যা বলা চলে। নৃশংস এ হামলার পরও বিস্ময়করভাবে নীরব পুরো বিশ্ব। 

৩৬ ঘণ্টায় ৪৩৬ ফিলিস্তিনি নিহত 

গাজায় গত ৩৬ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলায় ১৮৩ শিশুসহ অন্তত ৪৩৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৬৭৮ জন। গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর ফলে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৯ হাজার ৫৪৭ জনে পৌঁছেছে। আহত হয়েছেন অন্তত ১ লাখ ১২ হাজার ৫৪৭ জন। 

এদিকে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত শুরুর পর প্রথমবারের মতো কোনো হামলা ছাড়া ঈদ উদযাপন করার আশা ছিল গাজার শিশুদের। কিন্তু ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়ে গাজার বাসিন্দাদের সব আশা রক্তে ভাসিয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গাজার মানুষ এখন আতঙ্কিত, অসহায় এবং বিধ্বস্ত। উপত্যকাটিতে ত্রাণ সরবরাহের ওপর ইসরায়েলের ১৭ দিনের অবরোধের পর সবশেষ হামলার ঘটনা ঘটল। ফলে সেখানকার মানুষ ইতোমধ্যেই অনাহারে ভুগছে। তাদের খাবারের কোনো ব্যবস্থা নেই। পাঁচ লাখ ফিলিস্তিনিকে পানি সরবরাহকারী পানি বিশুদ্ধকরণ কেন্দ্রটিও আর কাজ করছে না। ওষুধ নেই, জ্বালানি নেই, রান্নার গ্যাসও নেই। ফিলিস্তিনিরা তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের জন্য সংগ্রাম করছেন। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই, ফিলিস্তিনিরা গাজার বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক বিশাল আক্রমণের সম্মুখীন হচ্ছেন। সবাই এখন ভীত, বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা যারা ভেবেছিল রমজান শেষ হয়ে যাবে এবং তারা প্রথমবারের মতো কোনো বিমান হামলা ছাড়াই ঈদ উদযাপন করতে পারবে। কিন্তু ইসরায়েলি হামলায় এখন সেখানে শুধুই আর্তনাদ। 

এদিকে ইসরায়েলি হামলায় নতুন করে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন গাজার বাসিন্দারা। চারদিকে লাশের সারি, অসংখ্য হতাহত মানুষ। কিন্তু নেই যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা। এমনকি মিলছে না ব্যথানাশক ওষুধও। অনেক মানুষের অস্ত্রোপচার করা হচ্ছে অ্যানেস্থেসিয়া ছাড়াই। গাজায় ইসরায়েলি হামলার সবশেষ শিকারদের চিকিৎসার যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন সেখানকার একটি হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক মুস্তাফা। 

হাতে হাতে নারী-শিশুর ছিন্নবিচ্ছিন্ন দেহ: 

ঘড়িতে তখন রাত ২টা ১০ মিনিট। মেয়ে বানিয়াসকে নিয়ে গভীর ঘুমে মারাম হুমাইদ দম্পতি। আচমকা যুদ্ধবিমান থেকে একের পর এক বোমা হামলার শব্দে ঘুম ভেঙে যায় বানিয়াসের। শিশুটির চোখেমুখে আতঙ্ক। চিৎকার করে কাঁদছিল আর বাবা-মাকে জিজ্ঞাসা করছিল, ‘বাবা! মা! কী হচ্ছে বাইরে?’ মারাম হুমাইদ বলেন, ‘মেয়ে শুয়ে ছিল আমার পাশে। তাকে কী বলব বুঝতে পারছিলাম না।’ 

দেইর আল-বালাহর বাসিন্দা মারার হুমাইদ বলেন, ‘এ অবস্থায় মেয়েকে কোলে জড়িয়ে ধরে তার বাবা। হামলার তীব্রতা আরো বাড়তে থাকে। বুঝতে পারছিলাম আবার ইসরায়েল হামলা শুরু করেছে।’ 

চারপাশে ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলার শব্দে ঘুম ভাঙে আহমেদ আবু রিজক ও তার পরিবারের। গাজার এই স্কুলশিক্ষক বলেন, ‘আমরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ি। শিশুরাও ভয়ে কুঁকড়ে গিয়েছিল। কিছুক্ষণের মধ্যেই বিভিন্ন সড়ক থেকে একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসতে শুরু করে। দেখলাম লোকজন তাদের হাতে করে সন্তানদের ছিন্নবিচ্ছিন্ন দেহ নিয়ে আশপাশের হাসপাতালের দিকে ছুটে যাচ্ছে।’ মোমেন কোরেইকেহ নামে গাজার এক বাসিন্দা বলেন, সোমবার মধ্যরাতে ইসরায়েলের এ হামলায় নবজাতক, নারী-শিশুসহ পরিবারের ২৬ জন সদস্যকে হারিয়েছেন তিনি। 

গাজায় আল-জাজিরার প্রতিনিধি তারেক আবু আজৌম জানান, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, অস্থায়ী হাসপাতাল, আবাসিক ভবন সর্বত্র বিমান থেকে বোমা হামলা চলছিল। হামলায় হামাসের কিছু শীর্ষ নেতাও নিহত হয়েছেন জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ‘যুদ্ধবিমান ও ড্রোন থেকে চালানো হামলার পর নবজাতক, শিশু, নারী ও প্রবীণ মানুষের অসাড় দেহ যত্রতত্র পড়ে থাকতে দেখা যায়।’ 

এদিকে হামাস বলেছে, ইসরায়েল এ নৃশংস হামলার মধ্য দিয়ে গত ১৯ জানুয়ারি শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি একতরফাভাবে বাতিল করেছে। ইসরায়েলির প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার চরমপন্থি সরকার যুদ্ধবিরতি চুক্তি উল্টে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে গাজায় থাকা (ইসরায়েলি) বন্দিদের জীবনও অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিচ্ছে তারা। গাজার আরেক সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগঠন ইসলামিক জিহাদ বলেছে, যুদ্ধবিরতির সব প্রচেষ্টা ভূলুণ্ঠিত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবে এ হামলা করেছে দখলদার ইসরায়েল। এ ছাড়া যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় নতুন করে ইসরায়েলের হামলা শুরুর জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি দায়ী করেছে ইরান। গতকাল দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে অব্যাহত হত্যাযজ্ঞের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি দায়ী।’ 
 
ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে কাতার, সৌদি আরব ও জর্ডান। গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মধ্যস্থতা করে আসা কাতার বলেছে, ইসরায়েলের এ হামলা পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে অশান্তির ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতাকারী দেশ মিসর বলেছে, ইসরায়েলের এ হামলা যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন।

গাজায় ইসরায়েলের নতুন আক্রমণ ‘মাত্র শুরু’: 

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত মঙ্গলবার রাতে বলেছেন, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে পূর্ণশক্তিতে যুদ্ধ আবার শুরু করেছে তার দেশ। এক ভিডিও বিবৃতিতে নেতানিয়াহু নতুন করে ইসরায়েলি হামলা শুরুর প্রসঙ্গে সতর্ক করে বলেন, ‘এটা কেবল শুরু।’ আর হামাসের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, হামলার মধ্যেই তা চলবে। 

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো থেকে ব্যাপক পরিসরে হামলা শুরুর পর নেতানিয়াহু এমন মন্তব্য করলেন। যদিও ইসরায়েলি বাহিনীর দাবি, তারা শুধু হামাসকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালাচ্ছে। 

গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এ যুদ্ধবিরতির পর এবারই গাজায় সবচেয়ে জোরালো হামলা চালিয়েছ ইসরায়েল। গাজার বেইত লাহিয়া, রাফা, নুসেইরাত ও আল-মাওয়াসি এলাকায় গত মঙ্গলবার বিমান হামলা চালানো হয়। এতে এসব এলাকার মানুষ গত জানুয়ারি থেকে যে আপেক্ষিক শান্তি বোধ করছিলেন, তা কার্যত ভেস্তে গেছে। হাসপাতালগুলো আবারো হতাহতে ভরে গেছে। নতুন করে গাজা উপত্যকায় হামলা শুরুর নিন্দা জানিয়েছে মিসর। দেশটি হামাস আর ইসরায়েলের মধ্যে চলমান শান্তি আলোচনায় মধ্যস্ততা করছে। 

মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তামিম খাল্লাফ বলেন, গাজায় বিমান হামলা যুদ্ধবিরতি চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সেইসঙ্গে এটা যুদ্ধ পরিস্থিতি ‘বিপজ্জনকভাবে বেড়ে যাওয়ার’ আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে। 

বিবিসি অ্যারাবিকের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জাবালিয়ার বাসিন্দা হায়েল বলেন, ‘যুদ্ধ নতুন করে শুরু হওয়ায় আমি হতবাক হয়ে গেছি। তবে এটাও ঠিক যে ইসরায়েলিদের কাছ থেকে এটাই আশা করা যায়।’ হায়েল আরো বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে অবসন্ন হয়ে পড়েছি। দেড় বছর ধরে আমরা যথেষ্ট করেছি। যথেষ্ট হয়েছে।’ 

নতুন হামলাগুলোয় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নিহতের খবর জানা গেছে। তাদের মধ্যে গাজার উপস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর জেনারেল মাহমুদ আবু ওয়াতফা রয়েছেন। তিনি হামাসের একজন শীর্ষস্থানীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তা। 

নতুন করে হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: 

গাজায় ইসরায়েলের নতুন করে হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে উল্লেখ করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কালাস। গত মঙ্গলবার ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডিয়ন সা’রের সঙ্গে এক কথোপকথনে তিনি এ কথা বলেন। গতকাল বুধবার বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। 

প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ১৯ জানুয়ারি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে সাময়িক যুদ্ধবিরতির চুক্তির করে ইসরাইল। গত ১ মার্চ সেই চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। নতুন করে যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনায় না গিয়ে গাজায় আবারো অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এ বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কালাস বলেন, তিনি গত মঙ্গলবার এক কথোপকথনে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডিয়ন সারকে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘আপনি কেন এটি করছেন?’ কালাস জানান, তিনি এ হামলাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে বার্তা দিয়েছেন। এতে তিনি বিশেষভাবে ‘বেসামরিক মানুষের প্রাণহানির’ কথা উল্লেখ করেছেন। 

তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের: 

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল আবার সামরিক আগ্রাসন শুরু করায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। গতকাল বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ নিন্দা ও উদ্বেগ জানায়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসন আবারও শুরু হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এই আগ্রাসনে নিরীহ বেসামরিক লোক বিশেষ করে শিশু ও নারীদের ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে এবং ইতোমধ্যেই সংকটাপন্ন অঞ্চলটির মানবিক পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটিয়েছে। এই সহিংসতার নতুন চক্র আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন এবং প্রতিষ্ঠিত যুদ্ধবিরতি চুক্তিগুলোর প্রতি গুরুতর অবহেলার বহিঃপ্রকাশ। 

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ১৬০ কোটি মুসলমানদের পৃথিবীর এই ভূখণ্ডে মুষ্টিমেয় ইহুদিদের হাতে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মুসলিম ভাইদের রক্তের হোলি খেলা বন্ধে নিজেদের মতানৈক্য দূর করে একতাবদ্ধ হয়ে ইহুদিবাদী এ ইসরায়েলিদের প্রতিরোধ করা আজ সারা পৃথিবীর মুসলমানদের ইমানি দায়িত্ব।

কেকে/এআর
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে দুদকের ২ মামলা
সব মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
যুগ্ম সচিব পদে ১৯৬ কর্মকর্তার পদোন্নতি
রংপুর বিভাগীয় সমিতি রাজশাহীর নতুন কমিটি
উল্লাপাড়ায় ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত করে টাকা ছিনতাই

সর্বাধিক পঠিত

টাঙ্গাইলে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের
লালপুরে ছাত্রশিবিরের আয়োজনে কেরাত প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ
গঙ্গাচড়ায় শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা আটক ১
গজারিয়ায় মেঘনা নদী থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নালিতাবাড়ীতে ভারতীয় মদ ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝
close