কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে নমুনা শস্য কর্তন ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার গুনধর খয়রত হাওরে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কিশোরগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. সাদিকুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত পরিচালক (সম্প্রসারণ ও কো-অর্ডিনেশন) সরেজমিন উইং, ডিএই, কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল আজিজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ঢাকা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. জাকির হোসেন, কিশোরগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (শস্য) মো. শাহীনুল ইসলাম, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (পিপি) মো. ইমরুল কায়েস, করিমগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার মুকশেদুল হক, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মর্জিনা আক্তার, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আজমীর রহমান আকাশ, উপসহকারী কৃষি অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, উপসহকারী কৃষি অফিসার (গুনধর) মঞ্জুরুল ইসলামসহ আরো অনেকে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত কৃষকরা নিজেদের সমস্যা তুলে ধরেন এবং কৃষিবিদরা অত্যন্ত সহজ সাবলীল উপস্থাপনে সমাধানে পথ দেখান।
সমাবেশে মুকশেদুল হকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত পরিচালক (সম্প্রসারণ ও কো-অর্ডিনেশন) সরেজমিন উইং, ডিএই, কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল আজিজ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ঢাকা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. জাকির হোসেন, কিশোরগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. সাদিকুর রহমান।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুল আজিজ বলেন, ‘আমরা বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে সারাদেশের কৃষকদের ৮০ভাগ ধান পাকলেই কেটে ফেলার তাগিদ দিয়েছি এবং সারাদেশের কৃষকদের কম্বাইন হারভেস্টার প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দেওয়া আছে। দেশের কোথাও শ্রমিক সংকট হলে করোনাকালীন আমরা যেভাবে ট্রাকে করে শ্রমিক পাঠিয়ে ছিলাম এবারও প্রয়োজনে তা করব।’
সমাবেশ শেষে ধান কাটার মাধ্য দিয়ে আয়োজনের সমাপ্তি হয়।
কেকে/ এমএস