শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪,
২ কার্তিক ১৪৩১
বাংলা English

শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম: এক হওয়ার আগেই বিচ্ছেদের পথে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক      ছাত্র আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করেছে জামায়াত-শিবির: জয়      সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৯৮ জনের মৃত্যু: যাত্রী কল্যাণ সমিতি      সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ভাঙার কাজ করছি: আসিফ মাহমুদ      ট্রাইব্যুনালে জুলাই-আগস্ট গণহত্যার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু      ১২ টাকায় বিক্রি নিশ্চিতে দুই আড়তে দৈনিক ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করবে কর্পোরেট উৎপাদকরা      শতকোটি ব্যয়েও হয়নি মশা নিধন      
লাইফস্টাইল
যেসব কারণে সব সময় ক্ষুধার্ত লাগে
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৩২ পিএম  (ভিজিটর : ৩৮)

ক্ষুধা একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া। খাবার খাওয়ার পরও অনেকের ক্ষুধা লাগে। যদি সব সময় ক্ষুধা পেতেই থাকে, তবে খাবারের সাধারণ প্রয়োজন ছাড়াও অন্যান্য কারণ থাকতে পারে। যদি এর কারণটা আপনি জানতে পারেন তাহলে তা মোকাবেলা করা আপনার পক্ষে সহজ হতে পারে।

এমনটা হবার কিছু কারণ জেনে নেয়া যাক-

খুব দ্রুত খেলে
শরীরের ক্ষুধার সংকেত খুব দ্রুত খাওয়ার ফলে বিভ্রান্ত হতে পারে। আমাদের মস্তিষ্ক পেট ভরার সংকেত পাঠাতে প্রায় বিশ মিনিট সময় নেয়। দ্রুত খাওয়ার ফলে আপনি এটা মিস করেন, যার ফলে অতিরিক্ত ক্ষুধার্ত বোধ করতে পারেন। ধীরে ধীরে খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে সঠিক সময়ে সংকেত বুঝতে সহায়তা করে। যে কারণে ধীরে-সুস্থে খেলে বার বার ক্ষুধা লাগে না।

ডিহাইড্রেশন
অনেক সময় ক্ষুধার সঙ্গে তৃষ্ণা গুলিয়ে যায়। ডিহাইড্রেটেড হলে মস্তিষ্ক ক্ষুধার মতো সংকেত পাঠাতে পারে, যা আপনাকে খাবারের দিকে নিয়ে যায়, যখন আসলে আপনার পানি পান করা উচিত। সারাদিন হাইড্রেটেড থাকলে তা আপনার ক্ষুধার সংকেত নিয়ন্ত্রণ করে বার বার খাবার খাওয়া আকাঙ্ক্ষাকে কমিয়ে দিতে পারে।
পর্যাপ্ত প্রোটিন না পাওয়া
পেট ভরা এবং পরিপূর্ণ বোধ করার জন্য প্রোটিন প্রয়োজন। আপনার খাদ্যে অপর্যাপ্ত প্রোটিন খাওয়ার পরেও ক্ষুধার্ত রাখতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মুরগির মাংস, ডিম, মটরশুটি এবং দই ধীরে ধীরে হজম হয় এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট পূর্ণ রাখে। খেয়াল করে দেখবেন, এ ধরনের খাবার কম খাওয়া হলে তখনই আপনার বার বার ক্ষুধা লাগে। তাই খাবারের তালিকায় পর্যাপ্ত প্রোটিন রাখুন নিয়মিত।

ফাইবারের অভাব
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণের জন্য ফাইবার অপরিহার্য। শাক-সবজি, ফলমূল, দানা শস্য ইত্যাদি ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। যা পেটে গিয়ে ধীরে ধীরে ভেঙে যায়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে পারে এবং ক্ষুধা শুরু হতে বিলম্ব করতে পারে। কম ফাইবারযুক্ত খাদ্য দ্রুত খাবার ভেঙে দেয়, যা আপনাকে সব সময় ক্ষুধার্ত করে তোলে।

ভালো ঘুম না হওয়া
ক্ষুধার হরমোন বিশেষ করে ঘেরলিন এবং লেপটিন ঘুমের অভাবের কারণে ব্যাহত হতে পারে। লেপটিন পূর্ণতা নির্দেশ করে, যেখানে ঘেরলিন ক্ষুধা বাড়ায়। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর অতিরিক্ত ঘেরলিন এবং অপর্যাপ্ত লেপটিন তৈরি করে, যার ফলে আপনি যথেষ্ট খাওয়ার পরেও ক্ষুধার্ত বোধ করতে পারেন। সঠিক ঘুম এই হরমোনগুলোর ভারসাম্য বজায় রাখে, যার ফলে অপ্রয়োজনীয় ক্ষুধা কমে যায়।
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

মহানগর দায়রা জজের কার্যালয়ে চাকরির সুযোগ
বাংলাদেশের ১ কোটি ভিডিও মুছে ফেলল টিকটক
তথ্যপ্রযুক্তি খাত দুই বছরের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে
হিট অফিসার মাসে বেতন পেতেন ৮ লাখ টাকা
আন্দোলনে প্রতিটি শহিদ পরিবার পাবে ৩০ লাখ টাকা: মাহফুজ

সর্বাধিক পঠিত

আইডিয়ালে ভাই-বোন ভর্তিতে শতভাগ কোটা চান অভিভাবকরা
তারেক রহমানের সকল মামলা প্রত্যাহারের দাবি
হিট অফিসার মাসে বেতন পেতেন ৮ লাখ টাকা
আনুষ্ঠানিকভাবে শেখ হাসিনার অবস্থান জানাল ভারত
দ্রব্যেমূল্য নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝