হাদিসে জামাতে নামাজ আদায়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সব সময়। জামাতে নামাজ আদায়ের ফজিলত সম্পর্কে রাসূল সা. বলেন, ‘জামাতের সঙ্গে নামাজ পড়া একাকী নামাজ পড়ার চেয়ে ২৭ গুণ বেশি মর্যাদার।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৫, মুসলিম, হাদিস : ৬৪০)
নবী সা. বলেন, ‘যে ব্যক্তি আজান শুনল এবং তার কোনো অপারগতা না থাকা সত্ত্বেও জামাতে উপস্থিত হলো না, তার সালাত হবে না।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৭৯৩)
রাসূল সা. জামাতে অনুপস্থিত ব্যক্তির ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি জারি করেছেন। তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সা. বলেছেন, ‘আমার প্রাণ যাঁর হাতে, তাঁর কসম করে বলছি! অবশ্যই আমি সংকল্প করেছি, আমি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ দেব, তারপর আমি নামাজের হুকুম দেব এবং এ জন্য আজান দেওয়া হবে, তারপর আমি এক ব্যক্তিকে হুকুম করব সে লোকদের নামাজ পড়াবে। এরপর আমি ওই লোকদের দিকে যাব, যারা জামাতে হাজির হয়নি। এবং তাদের বাড়িঘর তাদের সামনেই জ্বালিয়ে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪২০)
কেকে/এআর