রংপুরের গঙ্গাচড়ায় অসময়ে তিস্তা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বিলীন হচ্ছে তিস্তা পারের ফসলি জমি। স্থায়ীভাবে ভাঙন ঠেকানোর কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় সারাবছর ভাঙনের সঙ্গে যুদ্ধ করেই বসবাস করছেন তিস্তা চরের মানুষ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের শংকরদহ এলাকায় শুষ্ক মৌসুমেও অব্যাহত রয়েছে তিস্তার ভাঙ্গন। ফলে ওই এলাকায় তামাক ও ভুট্টা ক্ষেতসহ আবাদী জমি তিস্তায় বিলীন হচ্ছে।
শফিকুল নামের এক ভুট্টাচাষী বলেন, ‘দেখি কতদুর ভাঙ্গি যায়, কপালত যা আছে হইবে’।
স্থানীয় লোকজন বলছেন, মহিপুরে তিস্তা সেতুর গাইড বাঁধের পেছন দিয়ে ভাঙন শুরু হয়েছে। এ সময়ে ভাঙন রোধে কাজ না করলে ভাঙন গাইড বাঁধেও আঘাত করবে।
এ বিষয়ে রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আখিনুর ইসলাম বলেন, তিস্তার ভিতরে এই মুহুর্তে কাজ করার সুযোগ নেই।
কেকে/এমআই