রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫,
১১ ফাল্গুন ১৪৩১
বাংলা English

রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
শিরোনাম: হামাস মুক্তি দিলেও, ফিলিস্তিনিদের মুক্তি আটকে দিলেন নেতানিয়াহু      মাথায় লাল কাপড় বেঁধে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে কুয়েট শিক্ষার্থীরা      জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার      গণপরিবহন নৈরাজ্যে ভুগছে ঢাকাবাসী      দুষ্কৃতকারীরা জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে: র‍্যাব      গণঅভ্যুত্থানের কৃতিত্ব নিয়ে বিভক্ত দায়িত্বশীলরা      ডেভিল হান্টের মধ্যেও সক্রিয় অপরাধীরা      
গ্রামবাংলা
ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
শাহিন আলম গোবিন্দগঞ্জ(গাইবান্ধা)
প্রকাশ: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ১২:৪৭ পিএম  (ভিজিটর : ২৪৮)
ছবি: প্রতিনিধি

ছবি: প্রতিনিধি

সাওতাল পল্লিতে অগ্নিসংযোগ এবং নারী নির্যাতনের দায়ে গত ৮ জানুয়ারী ঢাকায় আটক হন গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের রাজাহার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম। তার মুক্তি দাবিতে রাজারহাটে মানববন্ধন করেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজারহাট বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন শেষে চেয়ারম্যানের মুক্তির দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বেড় হয়। মিছিলে চেয়ারম্যানের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, চেয়ারম্যান শুধু জনপ্রনিধি নয় তিনি একজন শিক্ষক। গত ৩ জানুয়ারী নিজের ক্রয়কৃত জমিতে মাটি ফেলছিল ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল, তখন স্থানীয় সাঁওতালরা উক্ত জমি নিজেদের দাবি করে মাটি ফেলতে বাধা দেয়। চেয়ারম্যান বিষয়টি জানার জন্য আসে, পরে বাক বিতন্ডার একপর্যায়ে হাতা হাতি হয়। ইউনিয়নবাসীর দাবি সাঁওতালরা পরিকল্পিত ভাবে চেয়ারম্যানকে ফাঁসিয়েছে।

তারা আরো বলেন, আমাদের চেয়ারম্যান একজন ভাল মানুষ সে কখন কারো গায়ে হাত দিতে পারে না এবং কারো বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ করতে পারে না এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা চেয়ারম্যানের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।

উল্লেখ্য, ৮ জানুয়ারী উচ্চ আদালতে জামিন নিতে ঢাকায় গেলে সেখান থেকে আটক করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। চেয়ারম্যান আটকের ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

এসময় চেয়ারম্যানের স্ত্রী মোছা. মনোয়ারা বেগম বলেন, আমার স্বামী একজন শিক্ষক। দির্ঘদিন শিক্ষকতা করেছেন তিনি। কারো গায়ে হাত দিবে এটা আমরা বিশ্বাস করি না। আমার স্বামীকে সাওতালরা মারধরকরে এবং টাকা ছিনিয়ে নেয়।

স্থানীয় বাসিন্দা পলাশ বলেন, স্বৈরাচার সরকারের আমলে সাওতাল, হিন্দু, খ্রিষ্টান, মুসলমান দলমত নির্বিশেষে সকলে ভোট দিয়ে তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। তিনি ভাল মানুষ না হলে জাতীয়তবাদী দলের একজন কর্মি হয়ে কি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারতো? তাই আমরা আমাদের চেয়ারম্যানের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।

কেকে/এমএস
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

চকরিয়ায় বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
হামাস মুক্তি দিলেও, ফিলিস্তিনিদের মুক্তি আটকে দিলেন নেতানিয়াহু
উলাইল প্রমথ চন্দ্র বিদ্যায়তনে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন
মাথায় লাল কাপড় বেঁধে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার

সর্বাধিক পঠিত

শাবি ক্যাম্পাসে কর্মীসভার অনুমতি না পাওয়াকে ষড়যন্ত্র বলছে ছাত্রদল
বাকৃ‌বি‌তে জন্ম নি‌রোধকসহ ৫ ছিনতাইকারী আটক
মৌলভীবাজারে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৬৬ লাখ টাকা লুট
লোহাগাড়া প্রবাসী মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

গ্রামবাংলা- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝