রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫,
৬ মাঘ ১৪৩১
বাংলা English

রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
শিরোনাম: অর্ধলাখ নিহতের পর আজ থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর      ওষুধের দামে নৈরাজ্য      বাংলাদেশি-ভারতীয় মুখোমুখি       জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী আজ       বৈষম্য বিলোপে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোযোগ দেখা যাচ্ছে না : সাইফুল হক       ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি      রিমান্ড শেষে কারাগারে ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর      
আইন-আদালত
অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:০১ এএম আপডেট: ১৫.০১.২০২৫ ১০:২৪ এএম  (ভিজিটর : ৭৭)
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ রায় দেন।

একইসঙ্গে বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করা হয়েছে। একই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অন্য আসামিরাও সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন।

সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন।

রায়ে আদালত বলেছেন, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এ মামলা করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার সম্মানহানি করা হয়েছে।

দাতব্য কাজের লক্ষ্যে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে যে দাতব্য সংস্থা চালু করা হয়; তার একটি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট। ১৯৯১ থেকে ৯৬ সালে সোনালী ব্যাংকের রমনা শাখায় ‘প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল’ নামে হিসাব চালু করা হয়। ১৯৯১ সালের ৯ জুন একাউন্টটিতে কুয়েত আমিরের পাঠানো বিদেশি অনুদান আসে। এই অনুদানের অর্থ পরবর্তী দুই বছরে কোনো এতিমখানায় দান করা হয়নি। দুই বছর পর, জিয়াউর রহমানের দুই ছেলে তারেক রহমান, আরাফাত রহমান এবং তাদের ফুপাতো ভাই মমিনুর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট গঠন করেন। ট্রাস্ট গঠনের পর অনুদানটি দুই ভাগ করে ট্রাস্টের বগুড়া এবং বাগেরহাট শাখার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়।

আলোচিত এক এগারো সরকারের সময় ট্রাস্ট্রের জন্য কুয়েত আমিরের পাঠানো সেই অর্থের প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয় জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে। দায়ের করা মামলা। যে মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হয় ২০০৯ সালে। সে বছর থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত থাকলেও পরবর্তিতে গতি পায় আবারও।

মামলাটির রায় হয় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। পুরান ঢাকার আলিয়া মাদরাসায় ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়ে ঢাকার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আকতারুজ্জামান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন। পরবর্তীতে হাইকোর্টে এসে যে সাজা হয়ে যায় ১০ বছরের। এরপর এই জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় কারাগারে যেতে হয় বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে।

কেকে/এআর
আরও সংবাদ   বিষয়:  সাবেক প্রধানমন্ত্রী   বিএনপি চেয়ারপারসন   খালেদা জিয়া  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭৭
বেগমগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
অর্ধলাখ নিহতের পর আজ থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর
ওষুধের দামে নৈরাজ্য
বাংলাদেশি-ভারতীয় মুখোমুখি

সর্বাধিক পঠিত

রৌমারীতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী আটক
বান্দরবানে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংর্ঘষে নিহত ৩
প্রবাসী থেকে সফল উদ্যোক্তা, জিলানীর কুল চাষে বাজিমাৎ
সীমান্তের ঘটনা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে বলেছে বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় ও বাংলাদেশিদের মধ্যে সংঘর্ষ

আইন-আদালত- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝