উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেরিজেন্স (এআই) এর ব্যবহার বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক ড. শাহ জে মিয়া। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়া বা উন্নত দেশসমূহ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেরিজেন্স (এআই) নিয়ে একাডেমিক ও ইন্ড্রাস্ট্রি পর্যায়ে কাজ করছে। বাংলাদেশেও বিভিন্ন পর্যায়ে এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেলে ‘ব্যালেন্সিং হিউম্যানস অ্যান্ড মেশিনস ইন অ্যাকশন ডিজাইন রিচার্স’ শীর্ষক সেমিনার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, আইসিটি ডিভিশনের সভাকক্ষে এক সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে তিনি এসব কথা বলেছেন।
সেমিনারে তিনি উন্নত বিশ্বের সরকার এআই নিয়ে কি ধরণের কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করছে তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। এছাড়া বাংলাদেশে কীভাবে এ প্রযুক্তিকে কোন কোন এরিয়াতে বর্তমানে কি ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে সে বিষয়েও বেশ কিছু প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন।
অধ্যাপক ড. শাহ জে মিয়া অস্ট্রেলিয়া নিউক্যাসেল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক, ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যানালিটিক্সের প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, সেন্টার ফর এপ্লাইড এন্ড রেসপনসিবল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর উপপরিচালক। তিনি মেলবোর্নের ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়; সানশাইন কোস্ট বিশ্ববিদ্যালয়; গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়; এবং কুইন্সল্যান্ডের জেমস কুক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন একাডেমিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সেমিনারে বিসিসি’র পরিচালকসহ সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। সেমিনারের ২য় অংশে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, আইসিটি ডিভিশনের ৭০ জন আইসিটি ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার এবং পরিচালক/গবেষক ও প্রযুক্তি নেতা এ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
কেকে/এজে