বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত সানি আহমদের (২৪) মরদেহ দাফনের ছয় মাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার শীলঘাট গ্রাম থেকে তার মরদেহ তোলা হয়।
মরদেহ তোলার সময় গোলাপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল মাহমুদ ফুয়াদসহ পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সানি আহমেদ উপজেলার শীলঘাট গ্রামের কয়ছর আহমদের ছেলে।
জানা যায়, গত বছরের ৪ আগস্ট গোলাপগঞ্জে ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবির সংঘর্ষে সানিসহ ছয়জন জন নিহত হন। তাদের প্রায় সবারই ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন হয়। পরে সানির বাবা কয়ছর আহমদ বাদী হয়ে মামলা করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ তোলা হয়েছে।
সানি বাবা কয়ছর আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সঠিক ও ন্যায় বিচারের আশায় আমার ছেলের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। আমি প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার দাবি করছি।’
কেকে/এজে