বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫,
২২ ফাল্গুন ১৪৩১
বাংলা English

বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫
শিরোনাম: সাড়ে ৪ হাজার রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ আইন মন্ত্রণালয়ের      বিমান উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লার পাশে তারেক রহমান      প্রধান উপদেষ্টার আরো দুই বিশেষ সহকারী নিয়োগ      ১০ মার্চের মধ্যে নতুন বই পাবে সব শিক্ষার্থী: বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা      ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন স্টিভ স্মিথ      উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন অধ্যাপক সি আর আবরার      পুতিনকে হাতি উপহার দিল মিয়ানমার      
খোলাকাগজ স্পেশাল
বেড়েই চলছে নৃশংসতা বার্তায় আবদ্ধ সরকার
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশ: বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫, ৮:৫৪ এএম আপডেট: ০৫.০৩.২০২৫ ৯:০১ এএম  (ভিজিটর : ৭৭)
ছবি: খোলা কাগজ

ছবি: খোলা কাগজ

সাম্প্রতিক সময়ে মব তৈরি করে মারধর এবং হতাহতের ঘটনা বেড়ে গেছে। শুধু ভাঙচুর আর হেনস্তায় সীমাবদ্ধ থাকছে না এসব ঘটনা। ক্রমশ সহিংস হয়ে উঠছে উচ্ছৃঙ্খল জনতা। নানা অভিযোগে মারধর, চোখ তুলে নেওয়া, আঙুল কাটার মতো নৃশংস ঘটনা বেড়ে চলছে। ঘটছে হত্যাকাণ্ডও। সর্বশেষ গত সোমবার রাতে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় মসজিদের মাইকে ডাকাত এসেছে ঘোষণা দিয়ে দুইজনকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহতরা স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী বলে জানা গেছে। এ ছাড়া গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা এলকায় গণপিটুনির শিকার হয়েছেন দুই বিদেশিসহ ৩ জন। এর আগে ভোলায় চুরির অভিযোগে এক যুবকের দুই চোখ ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে এবং তার দুই হাতের আঙুল কেটে দিয়েছে একদল গ্রামবাসী। এদিকে মব থেকে বিরত থাকতে কঠোর বার্তা দিয়েছে সরকার।

তবে বিশ্লেষক বলছেন, মব নিয়ন্ত্রণে সরকারের দুর্বল অবস্থান এবং কিছু ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শিথিলতার কারণে এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এ ছাড়া ব্যক্তিগত শত্রুতা বশত প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে অনেকে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এসব ঘটনা ঘটাচ্ছেন। এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সরকারকে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা। সেই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে আরো সক্রিয়া ভূমিকা পালানের ওপরও জোর দিয়েছেন তারা। সেই সঙ্গে শুধু কঠোর বার্তা  নয়, মব নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

মব নিয়ে কঠোর বার্তা দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পরিচালক) ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, দেশে ও নাগরিকের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনী কাজ করছে। দেশে বেশ কিছুদিন ধরে মব তৈরি করে লোকজনের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। মবের প্রতিটি ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচার করতে সরকার বদ্ধপরিকর। কেউ যেন আইন নিজ হাতে তুলে না নেয়। 

অন্তর্বর্তী সরকার সব সময়ই ‘মব জাস্টিস’ বা ‘মোরাল পুলিশিংয়ের’ বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থায় আছে বলে উল্লেখ করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, সরকার বারবার তার অবস্থান স্পষ্ট করেছে এই বলে যে মব জাস্টিস বা মোরাল পুলিশিংয়ের কোনো সুযোগ এ দেশে নেই। সরকার এর বিরুদ্ধে সব সময়ই শক্ত অবস্থায় আছে। যেহেতু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণভাবে আগে যেভাবে ছিল সেভাবে ফেরত আনা যায়নি, এখনো ফেরত আসেনি, সে ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে কোনো কোনো জায়গায় এ রকম মব জাস্টিস বা মোরাল পুলিশিংয়ের ঘটনা ঘটছে। সরকারের অবস্থান একেবারে স্পষ্ট, এ রকম মব জাস্টিস বা মোরাল পুলিশিংয়ের কোনো সুযোগ নেই।

গত সোমবার রাতে সাতকানিয়ার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় গণপিটুনিতে দুজন নিহত হন। নিহতরা হলেন উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের মধ্যম কাঞ্চনা এলাকার মাহমুদুল হকের ছেলে মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন (৪৫) ও একই ইউনিয়নের গুরগুরি এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ ছালেক (৩৫)। 

জামায়াতে ইসলামীর সাতকানিয়া উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের সেক্রেটারি জায়েদ হোছেন গণমাধ্যমকে জানান, নিহত ব্যক্তিরা জামায়াতের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। একটি সালিস বৈঠকের কথা বলে তাদের এওচিয়া এলাকায় ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত দুজনের মাথায় পর্যায়ক্রমে আঘাত করা হয়। 

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নেজাম উদ্দিন এলাকায় আসতেন না। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি এলাকায় ফেরেন। গত সোমবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে ৪ থেকে ৫টি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নেজামসহ একদল যুবক ছনখোলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় যান। সেখানে তাদের দেখে মসজিদের মাইকে এলাকায় ডাকাত পড়েছে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণা শুনে এলাকাবাসী তাদের আটকের উদ্দেশ্যে জড়ো হন। এ সময় এলাকাবাসীকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পিটুনিতে নেজাম ও ছালেক নিহত হন। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন স্থানীয় তিন বাসিন্দা ও এক দোকানি। 

স্থানীয় বাসিন্দা জানান, গত বছরের ৫ আগস্টের পর এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় আরেকটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে নেজামের। দুইপক্ষের মধ্যে অন্তত দুবার গোলাগুলির ঘটনাও ঘটেছে। প্রতিপক্ষের লোকজন নেজাম উদ্দিন ও তার সঙ্গীদের ওপর হামলা করেছেন। 
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, আটটি গুলির খোসা ও একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ করেছে পুলিশ। নিহত যুবকেরা রাতে কেন ওই এলাকায় গিয়েছিলেন এবং তাদের পিটুনি দিয়ে কেন হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। তবে পুরো বিষয়টি জানার জন্য তদন্ত চলছে। 

গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় দুই বিদেশিসহ তিন ব্যক্তি মারধরের শিকার হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুই বিদেশিকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে তাদের নাম বা জাতীয়তা নিশ্চিত করা যায়নি। ভাটারা থানার এএসআই ছোটন চন্দ্র দাস জানান, মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে বসুন্ধরার আবু সাঈদ সড়কে এই ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখে, হাজার হাজার লোকজন দুই বিদেশিকে মারধর করছে এবং তাদের গাড়ি ভাঙচুর করছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, টাকা-পয়সা বিনিময়ের বিষয়ে প্রতারণার অভিযোগ তুলে কিছু লোকজন বিদেশিদের আটকায় এবং পরে জনতা তাদের ওপর চড়াও হয়।

এদিকে গত সোমবার রাতে রাজধানীর ধোলাইখাল এলাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আট শিক্ষার্থী আহত হন। আহত শিক্ষার্থী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, সোমবার রাত ১০টার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ধোলাইখাল এলাকা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। ভুলক্রমে তিনি নির্মাণাধীন একটি ভবনের ঢালাইয়ের ওপর পা রাখেন। এতে স্থানীয় কয়েকজন তার সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে তাকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করতে যান বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক শিক্ষার্থী। তারা যাওয়ার পর স্থানীয় লোকজন তাদেরও আটকে রেখে মারধর, হামলা করেন।

নেত্রকোনায় মাজারে হামলা-ভাঙচুর: 

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি মাজারে হামলা হয়েছে। হামলাকারীরা তোরণ, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ভেঙে দিয়েছে। গত সোমবার রাতে উপজেলার মাসকা বাজারসংলগ্ন হজরত শাহ নেওয়াজ ফকিরের (ল্যাংটা পাগলা) মাজারে 

চুরির অভিযোগে যুবকের দুই চোখে গুরুতর জখম, কাটা হলো দুই আঙুল:

গত রোববার সকালে ভোলার চরফ্যাশনের আরকলমি গ্রামে চুরির অপবাদে মো. শাজাহান মিন্টিজ (৪০) নামের এক ব্যক্তির দুটি চোখ ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। কেটে দেওয়া হয়েছে ডান হাতের দুটি আঙুল। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন। চুরির অভিযোগ তুলে গ্রামবাসী তাকে বেধড়ক পিটিয়েছে। তার দুটি চোখ গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে, কেটে দেওয়া হয়েছে ডান হাতের দুই আঙুল। পরিবারের দাবি, জমিজমার বিরোধের জের ধরে শাহাজাহানকে চোর বানিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত রোববার সকাল ১০টার দিকে গ্রামবাসী চুরির অভিযোগে শাজাহানকে আত্মীয়ের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে পিটিয়ে ও কুপিয়ে মারা গেছে ভেবে পরিত্যক্ত পুকুরপাড়ে ফেলে রাখে। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশ শাজাহানকে উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। সেখানে শাজাহানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রথমে বরিশাল এবং পরে ঢাকায় পাঠানো হয়। 

গ্রামের কয়েকজনের ভাষ্য, স্থানীয় প্রভাবশালী অধ্যক্ষ মাওলানা লোকমানের ছেলে মো. সাকিবের নেতৃত্বে লোকজন শাজাহানকে ধাওয়া দেয়। তাকে পিটিয়ে, কুপিয়ে, চোখ ক্ষতিগ্রস্ত করে। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে মো. সাকিব বলেন, শাজাহান মিন্টিজ পেশাদার চোর ও চোরচক্রের সরদার। গ্রামবাসী তাকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে ধোলাই দিয়েছে। এর সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। 

গ্রামের লোকজনের ভাষ্য, সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে একাধিক চুরির ঘটনায় গ্রামবাসী শাজাহানের প্রতি ক্ষুব্ধ। গত রোববার সকালে শাজাহানকে চর আরকলমী গ্রামে দেখতে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা তাকে ধাওয়া করেন। পরে জাহাঙ্গীর ফরাজির বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। ওই গ্রামের বারেক ফরাজীর বাড়ির পুকুরপাড়ে নিয়ে তাকে নির্যাতন করা হয়।

মব তৈরি করে পুলিশ সদস্যকে হেনস্তা-মারধর:

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গায় ‘মব’ তৈরি করে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য ইউসুফ আলীকে হেনস্তা ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার একাধিক ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়েছে। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের বেলায় একটি লাল রঙের চেয়ারে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) ইউসুফকে ঘিরে উচ্ছৃঙ্খল জনতা। তার পরনে পুলিশের পোশাক। তাকে নানাভাবে হেনস্তা করছে উচ্ছৃঙ্খল জনতা। উচ্ছৃঙ্খল জনতা তার দুই হাত এমনভাবে শক্ত করে ধরে রেখেছে, যাতে তিনি নড়াচড়ার ক্ষেত্রে খুব একটা সুবিধা করতে না পারেন। পেছন দিক থেকে একজনকে তার চুল ধরে টানতে দেখা যায়। কেউ তার পোশাক খুলে ফেলতে বলছিল। কেউ তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে তল্লাশি করছিল। তার মুঠোফোন ও মানিব্যাগ নিয়ে যেতে দেখা যায় উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে।

ইউসুফ বারবার চিৎকার করে বলছিলেন, আমি পুলিশ। আমি পতেঙ্গা থানার পুলিশ। কিন্তু উচ্ছৃঙ্খল জনতা ইউসুফের কথা মানতে চাচ্ছিল না। তারা তাকে ‘ভুয়া’ বলছিল। উচ্ছৃঙ্খল জনতার মধ্যে একজনকে বলতে শোনা যায়, ভালো করে ভিডিও কর। পরে এ ঘটনায় ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার ব্যক্তিরা পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতে ত্রাস সৃষ্টি করে এসআই ইউসুফকে হেনস্তাসহ তার মুঠোফোন, মানিব্যাগ ও ওয়াকিটকি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় জড়িত। তারা মাদক সেবন ও ছিনতাইয়ে জড়িত।

মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসআই ইউসুফকে হেনস্তার ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় দ্রুত বিচার আইনে একটি মামলা হয়েছে। কেউ যেন আইন নিজ হাতে তুলে না নেয়, সে জন্য সবাইকে সতর্ক করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মবের প্রতিটি ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে বিচার করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

কেকে/এআর
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

‘তোমাদের সাথে হাশরের ময়দানে দেখা হবে’ স্ট্যাটাসে যুবকের আত্মহত্যা
প্রোটিয়াদের কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মেগা ফাইনালে নিউজিল্যান্ড
ভাঙ্গুড়ায় দুই ইট ভাটা বন্ধ, আড়াই লাখ টাকা জরিমানা
মতলব উত্তরে ১৩ মামলার আসামি বেজী সুজন আটক
হাতকড়াসহ পলাতক ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

সর্বাধিক পঠিত

শাবিপ্রবির ‘এফইটি বিভাগের’ নাম পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবি জামালপুর-শেরপুর জেলা সমিতির কমিটি গঠিত
ব্যারিকেড দিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে
নালিতাবাড়ীতে ভারতীয় জিরা ও এসিসহ গ্রেফতার ১
‘তোমাদের সাথে হাশরের ময়দানে দেখা হবে’ স্ট্যাটাসে যুবকের আত্মহত্যা

খোলাকাগজ স্পেশাল- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝